We’ll alert you for any due fillings and pre actions from you so they don’t slip your mind.
Ensure your allowable expenses & maximum investment rebate before updating your changes in Assets.
We keep track your earnings and changes in Assets to avail the maxium tax benefits.
২০২৪–২০২৫ কর বছরের জন্য প্রযোজ্য আয়কর হার as per Income Tax Act 2023, হিন্দু যৌথ পরিবার ও অংশীদারি ফার্মের ক্ষেত্রে মোট আয়ের উপর আয়করের হার নিম্নরূপ হইবে, যথা-
ক্রমিক নং | মোট আয় | কর হার |
১ | প্রথম ৩,০০,০০০/- পর্যন্ত মোট আয়ের উপর | শুন্য |
২ | প্রথম ১,০০,০০০/- পর্যন্ত মোট আয়ের উপর | ৫% |
৩ | 0 প্রথম ৩,০০,০০০/- পর্যন্ত মোট আয়ের উপর | ১০% |
৪ | প্রথম ৪,০০,০০০/- পর্যন্ত মোট আয়ের উপর | ১৫% |
৫ | প্রথম ৫,০০,০০০/- পর্যন্ত মোট আয়ের উপর | ২০% |
৬ | অবশিষ্ট মোট আয়ের উপর | ২৫% |
তবে শর্ত থাকে যে,
ক) তৃতীয় লিঙ্গের করদাতা, মহিলা করদাতা এবং ৬৫ বছর তদূর্ধ্ব বয়সের করদাতার করমুক্ত আয়ের সীমা হইবে ৩,৫০,০০০/- টাকা ;
খ) প্রতিবন্ধী ব্যাক্তি করদাতার করমুক্ত আয়ের সীমা হইবে ৪,৫০,০০০/- টাকা;
গ) গেজেটেভুক্ত যুদ্ধাহত করদাতার করমুক্ত আয়ের সীমা হইবে ৪,৭৫,০০০/- টাকা;
ঘ) কোনো প্রতিবন্ধী ব্যাক্তির পিতামাতা বা আইনানুগ অভিভাবকের প্রত্যেক সন্তান / পোষ্যের জন্য করমুক্ত আয়ের সীমা ৫০,০০০/- টাকা বেশি হইবে; প্রতিবন্ধী ব্যাক্তির পিতা ও মাতা উভয়েই করদাতা হইলে যে কোনো একজন এই সুবিধা ভোগ করিবেন;
নুন্যতম করের পরিমান কোনো ভাবেই নিম্নরূপে বর্ণিত হারের কম হইবে না, যথা:-
ব্যাক্তি করদাতার ( assesse being individual ) এর ক্ষেত্রে, Income Tax Act 2023 অনুযায়ী পরিসম্পদ, দায় ও খরচের বিবরণী ( statements of assets, liabilities and expenses ) তে প্রদর্শিত নিম্নবর্ণিত সম্পদের ভিত্তিতে, আয়কর প্রযোজ্য এইরূপ আয়ের উপর প্রযোজ্য আয়করের উপর নিম্নরূপ হারে সারচার্জ প্রদেয় হইবে, যথা:-
ক্রমিক নং | নীট পরিসম্পদের মূল্যমান |
সারচার্জের হার
|
ক) | নীট পরিসম্পদের মূল্যমান তিন কোটি টাকা পর্যন্ত- | শুন্য |
খ) |
নীট পরিসম্পদের মূল্যমান তিন কোটি টাকার অধিক কিন্তু দশ কোটি টাকার অধিক নহে; বা, নিজ নামে একের অধিক মোটর গাড়ি বা, কোনো সিটি কর্পোরেশন এলাকায় মোট ৮,০০০ বর্গফুটের অধিক আয়তনের গৃহ- সম্পত্তি |
১০% |
গ) |
নীট পরিসম্পদের মূল্যমান দশ কোটি টাকার অধিক কিন্তু বিশ কোটি টাকার অধিক নহে;
|
২০% |
ঘ) |
নীট পরিসম্পদের মূল্যমান বিশ কোটি টাকার অধিক কিন্তু পঞ্চাশ কোটি টাকার অধিক নহে;
|
৩০% |
নীট পরিসম্পদের মূল্যমান পঞ্চাশ কোটি টাকার অধিক হলে- | ৩৫% |
Serial No. | Type and engine capacity of motor car | Ammount of tax (in taka) |
1 | A car or a jeep, not exceeding 1500cc or 75kw | 25,000/- |
2 | A car or a jeep, exceeding 1500cc or 75kw but not exceeding 2000cc or 100kw | 50,000/- |
3 | A car or a jeep, exceeding 2000cc or 100kw but not exceeding 2500cc or 125kw | 75,000/- |
4 | A car or a jeep, exceeding 2500cc or 125kw but not exceeding 3000cc or 150kw | 1,25,000/- |
5 | A car or a jeep, exceeding 3000cc or 150kw but not exceeding 3500cc or 175kw | 1,50,000/- |
6 | A car or a jeep, exceeding 3500cc or 175kw | 2,00,000/- |
7 | A microbus | 30,000/- |
Income Tax Act 2023 অনুযায়ী ২০২৪–২০২৫ করবর্ষে বিনিয়োগজনিত কর রেয়াত সুবিধা পাওয়ার জন্য আগামী ৩০শে জুন ২০২৫ ইং তারিখের মধ্যে নির্দিষ্ট খাতে বিনিয়োগ / দান করুন।
কর রেয়াতযোগ্য বিনিয়োগ / দানের খাত
একজন করদাতার বিনিয়োগ ও দানের উল্লেখ যোগ্য খাতগুলোর তালিকা নিচে দেয়া হলো:
ক) বাংলাদেশে বর্তমানে চালুকৃত সঞ্চয়পত্র সমূহের নাম এবং সেগুলো ক্রয়ের সর্বোচ্চ লিমিট:
ক্রমিক নং | সঞ্চয় প্রকল্পের নাম | সর্বোচ্চ সময়সীমা | |||
ব্যাক্তি পর্যায়ে | প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ | ||||
এক নামে | যুগ্ন নামে | ||||
১ | তিন মাস অন্তর মুনাফা ভিত্তিক সঞ্চয়পত্র | ১ লক্ষ | ৩০ লক্ষ | ৬০ লক্ষ | উর্দ্ধসীমা নাই |
২ | পাঁচ বছর মেয়াদী বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র | ১০ টাকা | ৩০ লক্ষ | ৬০ লক্ষ | উর্দ্ধসীমা নাই |
৩ | পরিবার সঞ্চয়পত্র | ১০ হাজার | ৪৫ লক্ষ | – | – |
৪ | পেনশনার সঞ্চয়পত্র | ৫০ হাজার | ৫০ লক্ষ | – | – |
পাঁচ বছর মেয়াদী বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র, তিন মাস অন্তর মুনাফা ভিত্তিক সঞ্চয়পত্র এবং পরিবার সঞ্চয়পত্র তিনটি স্কিমের বিপরীতে সমন্বিত বিনিয়োগের ঊর্ধ্বসীমা একক নামে সর্বোচ্চ ৫০ (পঞ্চাশ) লক্ষ টাকা অথবা যৌথ নামে সর্বোচ ১ (এক ) কোটি টাকা ।
খ) সঞ্চয়পত্র সমূহ থেকে প্রাপ্ত মুনাফা:
উ:)১,00,000/= (এক লক্ষ) টাকার ক্রয়কৃত সঞ্চয়পত্রের মুনাফার উপর উৎসে কর কর্তনের পর অর্থাৎ নীট প্রাপ্য মাসিক ও ত্রৈমাসিক কিস্তি মুনাফার পরিমাণ (সরকারি নির্দেশে উৎসে কর প্রদানের হার পরিবর্তিত হলে কিস্তির পরিমাণ পরিবর্তন হতে পারে) ।
ক্রমিক নং | সঞ্চয়পত্রের নাম | প্রাপ্তির সময়কাল | মুনাফা কিস্তির পরিমাণ | |
৫% উৎসে আয়কর বাদ দিয়ে | ১০% উৎসে আয়কর বাদ দিয়ে | |||
১ | পরিবার সঞ্চয়পত্র | মাসিক/প্রতি মাসে | ৯১২/- | ৮৬৪/- |
২ | তিন মাস অন্তর মুনাফা ভিত্তিক সঞ্চয়পত্র | তিন মাস অন্তর | ২৬২২/ | ২৪২৮/- |
৩ | পেনশনার সঞ্চয়পত্র | তিন মাস অন্তর | ২৭৯৩/- | ২৬৪৬/- |
গ) সঞ্চয়পত্র সমূহের উপর উৎসে আয়কর কর্তনের হার:
সঞ্চয়পত্রের নাম |
পুঞ্জিভুত বিনিয়োগ* ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত |
পুঞ্জিভুত বিনিয়োগ* ৫ লক্ষ টাকার বেশি |
পাঁচ বছর মেয়াদী বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র, পরিবার সঞ্চয়পত্র, তিন মাস অন্তর মুনাফা ভিত্তিক সঞ্চয়পত্র |
৫% |
১০% |
ঘ) সঞ্চয়পত্র মেয়াদ পূর্তির পূর্বে নগদায়ন করলে প্রাপ্ত মুনাফার হার:
সময়সীমা | পাঁচ বছর মেয়াদী বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র | পেনশনার সঞ্চয়পত্র | পরিবার সঞ্চয়পত্র | তিন মাস অন্তর মুনাফা ভিত্তিক সঞ্চয়পত্র |
১ম বৎসরান্তে | ৯.৩৫% | ৯.৭০% | ৯.৫০% | ১০.০০% |
২য় বৎসরান্তে | ৯.৮০% | ১০.১৫% | ১০.০০% | ১০.৫০% |
৩য় বৎসরান্তে | ১০.২৫% | ১০.৬৫% | ১০.৫০% | ১১.০৪% |
৪র্থ বৎসরান্তে | ১০.৭৫% | ১১.২০% | ১১.০০% | _ |
৫ম বৎসরান্তে | ১১.২৮% | ১১.৭৬% | ১১.৫২% | _ |
ঙ) সঞ্চয়পত্র ক্রয় করতে যা প্রয়োজন :
*নির্ধারিত ফর্ম (পুরন কৃত), ক্রেতা ও নমিনির ১ কপি সত্যায়িত ছবি এবং জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি,
১ লক্ষ টাকার অধিক ক্রয়ের ক্ষেত্রে ক্রেতার ETIN এর কপি, ক্রেতার MICR চেকের কপি এবং ইএফডি ফর্ম ।
গৃহ সম্পত্তি ভাড়ার আয়
আপনার কি গৃহ সম্পত্তি ভাড়ার আয় আছে ?
আয়কর আইন 2023 এর ধারা অনুযায়ী গৃহ সমিতির আয় : বাড়ি / ফ্লাট , স্থান ,স্থাপনা , আবাসিক / বাণিজ্যিক ভাড়া প্রদানে আয়প্রাপ্ত হলে গৃহ সম্পত্তি খাতে আয় বলা হয়।
গৃহ সম্পত্তির আয়ের ক্ষেত্রে রিটার্নের সাথে সংযুক্তি সমূহ।
১। ভাড়া চুক্তি পত্র এবং আদায় রশিদ এর কপি। ২। ব্যাংক হিসাব বিবরণী। ৩। ব্যাংক হিসাবে অন্যান্য লেনদেন থাকলে রিকন্সিলাশন। ৪। উৎসে কর কর্তন থাকলে চালান কপি। ৫। ব্যাংক লোন থাকলে প্রত্যায়ন পত্র। ৬। অনুমোদিত ব্যায় সমূহের যাবতীয় প্রমাণাদি। ৭। রেয়াত গ্রহণের জন্য বিনিয়োগ এর প্রমাণাদি। ৮। পৃথক আয় ব্যায় এবং ট্যাক্স ক্যালকুলেশন হিসাব। ৯। জমাকৃত ডকুমেন্টস সমূহের তালিকা প্রদান।
|
গৃহ সম্পত্তির আয়কর রিটার্ন এর জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস
১। ভাড়া প্রদানের চুক্রিপত্র ২। ভাড়া আদায় রশিদ ৩। ভাড়া আদায় লিপিবদ্ধ রেজিস্টার ৪। ব্যাঙ্ক হিসাব বিবরণী ৫। ব্যাঙ্ক লোন থাকলে প্রত্যায়ন পত্র ৬। উৎসে কর্তন থাকলে চালান ৭। অগ্রিম গ্রহণ / ফেরত এর প্রমান ৮। যাবতীয় বিল ব্যায় এর প্রমাণাদি ৯। যাবতীয় কর প্রদানের রশিদ
|
গৃহ সম্পত্তির আয়ের ক্ষেত্রে করণীয়
১। চুক্তিপত্র সম্পাদন করে ভাড়া প্রদান। ২। রশিদ বহির মাধ্যমে ভাড়া আদায়। ৩। রেজিস্টার লিপিবদ্ধকরণ। ৪। ব্যাংক হিসাবে ভাড়া জমা করন। ৫। বাণিজ্যিক ভাড়ার উৎসে কর কর্তনে সহযোগিতা করন। ৬। অগ্রিম গ্রহণ বা ফেরত ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেন করন। ৭। যাবতীয় বিল / ব্যায় এর প্রমাণাদি ৬ বছর পর্যন্ত সংরক্ষন। ৭। জুন ৩০ এর পূর্বেই যাবতীয় লেনদেন সম্পাদন। ৮। রেয়াত গ্রহণের জন্য জুন ৩০ এর পূর্বেই বিনিয়োগ নিশ্চিত করন।
|
প্রাথমিক তথ্য :
১. ETIN এর কপি |
২ প্রথমবার হলে ছবি |
৩. NID এর কপি |
৪ সঠিক ঠিকানা |
চাকুরীর তথ্য :
১ Salary Certificate |
২. Bank Statement 1/7/2024-30/6/2025 |
৩. Provident Fund (If any) |
৪. TDS Chalan (If any) |
ভাড়া প্রাপ্তির তথ্য :
১. বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র |
২. Bank Statement |
৩. ব্যায় এর তথ্য (লোন এর সুদ, রাজস্ব পরিশোধ, মেরামত ও অন্যান্য ব্যায় এর প্রমান পত্র)
|
|
ব্যাবসার আয়-ব্যায়ের তথ্য:
১. ক্রয়ের হিসাব বহি |
২. বিক্রয়ের হিসাব বহি
|
৩. বিনিয়োগের তথ্য |
৪. ব্যাংক হিসাব |
অন্যান্য আয়-ব্যায় তথ্য :
যে কোনো ধরণের আয় প্রাপ্ত হলে তার প্রমান পত্র। কোনো সম্পদ বিক্রয় হলে বিক্রয়ের প্রমান এবং কোনো নগদায়ন থাকলে তার প্রত্যয়ন পত্র।
বিনিয়োগ এর তথ্য (যদি থাকে):
১. DPS/FDR |
২. Insurance Certificate |
৩. Share Market Investment |
৪. সঞ্চয় পত্র |
৫. দান এর প্রমান |
|
সম্পদ ও দায় (যদি নিজ নামে থাকে)
১. House, Apartment |
২. Land, Car, Electronics etc. |
|
৪. Others Loan |
* পূর্বের বছরের রিটার্ন কপি & অপ্রদর্শিত কোনো সম্পদ যদি থাকে
উল্লিখিত ক্ষেত্রসমূহে একজন ব্যক্তিকে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ দাখিল করিতে হইবে।
(১) “রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ” বলিতে বুঝাইবে-
(ক) রিটার্ন দাখিলের প্রত্যয়ন বা প্রাপ্তি স্বীকার পত্র;
(খ) করদাতার নাম, টিআইএন এবং করবর্ষ সংবলিত সিস্টেম জেনারেটেড সার্টিফিকেট; বা
(গ) করদাতার নাম, টিআইএন এবং করবর্ষ সংবলিত উপকর কমিশনার কর্তৃক ইস্যুকৃত প্রত্যয়ন।
(২) নিম্নবর্ণিত ক্ষেত্রসমূহে “রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ” দাখিল করিতে হইবে, যথা:-
১. করারোপযোগ্য আয় না থাকা সাপেক্ষে, ২০ (বিশ) লক্ষাধিক টাকার ঋণ গ্রহণে;
২. কোনো কোম্পানির পরিচালক বা স্পন্সর শেয়ারহোল্ডার হইতে হইলে;
৩. আমদানি নিবন্ধন সনদ বা রপ্তানি নিবন্ধন সনদ প্রাপ্তি ও বহাল রাখিতে;
৪. সিটি কর্পোরেশন বা পৌরসভা এলাকায় ট্রেড লাইসেন্স প্রাপ্তি ও নবায়ন করিতে;
৫. সমবায় সমিতির নিবন্ধন পাইতে;
৬. সাধারণ বিমার তালিকাভুক্ত সার্ভেয়ার হইতে এবং লাইসেন্স প্রাপ্তি ও নবায়ন করিতে;
৭. সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা ও ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড এলাকায় ১০ (দশ) লক্ষাধিক টাকার জমি, বিল্ডিং বা অ্যাপার্টমেন্ট বিক্রয় বা লিজ বা হস্তান্তর বা বায়নানামা বা আমমোক্তারনামা নিবন্ধন করিতে;
৮. ক্রেডিট কার্ড প্রাপ্তি ও বহাল রাখিতে;
৯. চিকিৎসক, দন্ত চিকিৎসক, আইনজীবী, চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট, কস্ট এন্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্টেন্ট, প্রকৌশলী, স্থপতি অথবা সার্ভেয়ার হিসাবে বা সমজাতীয় পেশাজীবী হিসাবে কোনো স্বীকৃত পেশাজীবী সংস্থার সদস্যপদ প্রাপ্তি ও বহাল রাখিতে;
১০. Muslim Marriages and Divorces (Registration) Act, 1974 (Act No. LII of 1974) এর অধীন নিকাহ্ রেজিস্ট্রার, হিন্দু বিবাহ নিবন্ধন আইন, ২০১২ (২০১২ সনের ৪০ নং আইন) এর অধীন হিন্দু বিবাহ নিবন্ধক ও Special Marriage Act, 1872 (Act No. III of 1872) এর অধীন রেজিস্ট্রার হিসাবে লাইসেন্স প্রাপ্তি বা, ক্ষেত্রমত, নিয়োগপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে বহাল রাখিতে;
১১. ট্রেডবডি বা পেশাজীবী সংস্থার সদস্যপদ প্রাপ্তি ও বহাল রাখিতে;
১২. ড্রাগ লাইসেন্স, ফায়ার লাইসেন্স, পরিবেশ ছাড়পত্র, বিএসটিআই লাইসেন্স ও ছাড়পত্র প্রাপ্তি ও নবায়নে;
১৩. যেকোনো এলাকায় গ্যাসের বাণিজ্যিক ও শিল্প সংযোগ প্রাপ্তি ও বহাল রাখিতে এবং সিটি কর্পোরেশন এলাকায় আবাসিক গ্যাস সংযোগ প্রাপ্তি এবং বহাল রাখিতে;
১৪. লঞ্চ, স্টিমার, মাছ ধরার ট্রলার, কার্গো, কোস্টার, কার্গো ও ডাম্ব বার্জসহ যেকোনো প্রকারের ভাড়ায় চালিত নৌযানের সার্ভে সার্টিফিকেট প্রাপ্তি ও বহাল রাখিতে;
১৫. পরিবেশ অধিদপ্তর বা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় হইতে ইট উৎপাদনের অনুমতি প্রাপ্তি ও নবায়নে;
১৬. সিটি কর্পোরেশন, জেলা সদর বা পৌরসভায় অবস্থিত ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে শিশু বা পোষ্য ভর্তিতে;
১৭. সিটি কর্পোরেশন বা ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ প্রাপ্তি বা বহাল রাখিতে;
১৮. কোম্পানির এজেন্সী বা ডিস্ট্রিবিউটরশিপ প্রাপ্তি ও বহাল রাখিতে;
১৯. আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স প্রাপ্তি ও বহাল রাখিতে;
২০. আমদানির উদ্দেশ্যে ঋণপত্র খোলায়;
২১. ৫ (পাঁচ) লক্ষাধিক টাকার পোস্ট অফিস সঞ্চয়ী হিসাব খোলায়;
২২. ১০ (দশ) লক্ষাধিক টাকার মেয়াদী আমানত খোলায় ও বহাল রাখিতে;
২৩. ৫ (পাঁচ) লক্ষাধিক টাকার সঞ্চয়পত্র ক্রয়ে;
২৪. পৌরসভা, উপজেলা, জেলা পরিষদ, সিটি কর্পোরেশন বা জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণে;
২৫. মোটরযান, স্পেস বা স্থান, বাসস্থান অথবা অন্যান্য সম্পদ সরবরাহের মাধ্যমে শেয়ারড ইকোনমিক এক্টিভিটিজে অংশগ্রহণ করিতে;
২৬. ব্যবস্থাপনা বা প্রশাসনিক বা উৎপাদন কার্যক্রমের তত্ত্বাবধানকারী পদমর্যাদায় কর্মরত ব্যক্তির বেতন-ভাতাদি প্রাপ্তিতে;
২৭. গণকর্মচারীর বেতন-ভাতাদি প্রাপ্তিতে;
২৮. মোবাইল ব্যাংকিং বা ইলেক্ট্রনিক উপায়ে টাকা স্থানান্তরের মাধ্যমে এবং মোবাইল ফোনের হিসাব রিচার্জের মাধ্যমে কমিশন, ফি বা অন্য কোনো অর্থ প্রাপ্তির ক্ষেত্রে;
২৯. অ্যাডভাইজরি বা কন্সান্টেন্সি সার্ভিস, ক্যাটারিং সার্ভিস, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট সার্ভিস, জনবল সরবরাহ, নিরাপত্তা সরবরাহ সেবা বাবদ নিবাসী কর্তৃক কোনো কোম্পানি হইতে কোনো অর্থ প্রাপ্তিতে;
৩০. Monthly Payment Order বা এমপিও ভুক্তির মাধ্যমে সরকারের নিকট হইতে মাসিক ১৬ (ষোল) হাজার টাকার ঊর্ধ্বে কোনো অর্থপ্রাপ্তিতে;
৩১. বিমা কোম্পানির এজেন্সি সার্টিফিকেট নিবন্ধন বা নবায়নে;
৩২. দ্বি-চক্র বা ত্রি-চক্র মোটরযান ব্যতীত অনান্য মোটরযানের নিবন্ধন, মালিকানা পরিবর্তন বা ফিটনেস নবায়নকালে;
৩৩. এনজিও বিষয়ক ব্যুরোতে নিবন্ধিত এনজিও বা মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরী অথরিটি হইতে লাইসেন্সপ্রাপ্ত ক্ষুদ্র ঋণ সংস্থার অনুকূলে বিদেশি অনুদানের অর্থ ছাড় করিতে;
৩৪. বাংলাদেশে অবস্থিত ভোক্তাদের নিকট ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করিয়া পণ্য বা সেবা বিক্রয়ে;
৩৫. কোম্পানী আইন, ১৯৯৪ (১৯৯৪ সনের ১৮ নং আইন) এবং Societies Registration Act, 1860 (Act No. XXI of 1860) এর অধীন নিবন্ধিত কোনো ক্লাবের সদস্যপদ লাভের আবেদনের ক্ষেত্রে;
৩৬. পণ্য সরবরাহ, চুক্তি সম্পাদন বা সেবা সরবরাহের উদ্দ্যেশে নিবাসী কর্তৃক টেন্ডার ডকুমেন্টস্ দাখিলকালে;
৩৭. কোনো কোম্পানি বা ফার্ম কর্তৃক কোনো প্রকার পণ্য বা সেবা সরবরাহ গ্রহণকালে;
৩৮. পণ্য আমদানি বা রপ্তানির উদ্দ্যেশে বিল অব এন্ট্রি দাখিলকালে;
৩৯. রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক), চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ), খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (কেডিএ), রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (আরডিএ), গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বা, সময় সময়, সরকার কর্তৃক গঠিত অনুরূপ কর্তৃপক্ষ অথবা সিটি কর্পোরেশন বা পৌরসভার অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট অনুমোদনের নিমিত্ত ভবন নির্মাণের নকশা দাখিলকালে;
৪০. স্ট্যাম্প, কোর্ট ফি ও কার্টিজ পেপারের ভেন্ডর বা দলিল লেখক হিসাবে নিবন্ধন, লাইসেন্স বা তালিকাভুক্তি করতে এবং বহাল রাখিতে;
৪১. ট্রাস্ট, তহবিল, ফাউন্ডেশন, এনজিও, মাইক্রোক্রডিট অরগানাইজেশন, সোসাইটি এবং সমবায় সমিতির ব্যাংক হিসাব খুলতে এবং চালু রাখিতে;
৪২. কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তি কর্তৃক সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বাড়ি ভাড়া বা লিজ গ্রহণকালে বাড়ির মালিকের;
৪৩. কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তি কর্তৃক পণ্য বা সেবা সরবরাহ গ্রহণকালে সরবরাহকারীর বা সেবা প্রদানকারীর 124[;]
125[৪৪. হোটেল, রেস্টুরেন্ট, মোটেল, হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টারসমূহের লাইসেন্স প্রাপ্তি ও নবায়নকালে;
৪৫. সিটি কর্পোরেশন এলাকায় অবস্থিত কমিউনিটি সেন্টার, কনভেনশন হল বা সমজাতীয় কোনো সেবা গ্রহণকালে;]
(৪) বোর্ড, সাধারণ বা বিশেষ আদেশ দ্বারা, কোনো ব্যক্তিকে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ দাখিল করা হইতে অব্যাহতি দিতে পারিবে।
(৫) যেইসকল ক্ষেত্রে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ দাখিল বাধ্যতামূলক সেইসকল ক্ষেত্রে কোনো নমিনেশন, মনোনয়ন বা আবেদন যাচাই-বাচাই, কোনো লাইসেন্স অনুমোদন, সার্টিফিকেট, সদস্যপদ, অনুমতি, ভর্তি, এজেন্সি বা ডিস্ট্রিবিউটরশিপের অনুমোদন, ঋণ অনুমোদন, ক্রেডিট কার্ড ইস্যু, সংযোগ বা অপারেশন অনুমোদন, নিবন্ধন সম্পাদন বা পেমেন্টের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ দাখিল ব্যতীত কোনো প্রকার যাচাই-বাচাই, অনুমোদন, অনুমতি, মঞ্জুর, ইস্যু, ছাড়, সম্পাদন বা পেমেন্ট প্রদান হইতে বিরত থাকিবেন।
(৬) যে ব্যক্তির নিকট রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ দাখিল করা হইবে, সেই ব্যক্তি বোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত পদ্ধতিতে দাখিলকৃত রিটার্ন দাখিলের প্রমাণাদির সঠিকতা যাচাই করিবেন।
(৭) যেইসকল ক্ষেত্রে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ দাখিল বাধ্যতামূলক সেইসকল ক্ষেত্রে কোনো নমিনেশন, মনোনয়ন বা আবেদন যাচাই-বাচাই, কোনো লাইসেন্স অনুমোদন, সার্টিফিকেট, সদস্যপদ, অনুমতি, ভর্তি, এজেন্সি বা ডিস্ট্রিবিউটরশিপের অনুমোদন, ঋণ অনুমোদন, ক্রেডিট কার্ড ইস্যু, সংযোগ বা অপারেশন অনুমোদন, নিবন্ধন সম্পাদন বা পেমেন্টের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ দাখিল নিশ্চিত করিবেন এবং দাখিলকৃত রিটার্ন দাখিলের প্রমাণাদির সত্যতা যাচাইয়ে ব্যর্থ হইলে উক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে উপকর কমিশনার অনধিক ১০ (দশ) লক্ষ টাকার জরিমানা আরোপ করিতে পারিবেন।
(৮) যুক্তিসঙ্গত শুনানির সুযোগ প্রদান ব্যতিরেকে এই ধারার অধীন জরিমানা আরোপ করা যাইবে না।
(৯) স্বাভাবিক ব্যক্তি, ব্যতীত অন্য যেকোনো ব্যক্তি যিনি কোনো আইন বা আইনি ক্ষমতা রহিয়াছে এইরূপ কোনো দলিলের অধীন নিগমিত, নিবন্ধিত বা গঠিত তিনি নিম্নবর্ণিত বৎসরসমূহে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ দাখিলের পরিবর্তে নাম ও টিআইএন সংবলিত প্রত্যয়নপত্র দাখিল করিবেন-
(অ) নিগমন, নিবন্ধন বা গঠনের বৎসর; এবং
(আ) নিগমন, নিবন্ধন বা গঠনের বৎসরের পরের বৎসর।
যে সমস্ত কারনে আয়কর রিটার্ন প্রসেস / অডিট / পুনঃরায় উন্মোচন হতে পারে :
১. আয়কর গণনায় ভুল হলে।
২. আয়কর গণনায় ব্যাংক সুদ হিসাব ভুক্ত করা না হলে।
৩. আইটি১০বি তে সঞ্চয়পত্র দেখালে কিন্তু সঞ্চয়পত্রের সুদ আয় হিসাবে না দেখালে।
৪. আইটি১০বি তে কৃষি জমি দেখালে কিন্তু কৃষি খাতে আয় না দেখালে।
৫. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট যেমন বেতন বিবরণী , ব্যাংক বিবরণী , সংশ্লিষ্ট বছর ক্রয়ক্রিত সম্পত্তির সমর্থনে ডকুমেন্ট রিটার্ন এর সাথে জমা দেয়া না হলে।
৬. আইটি১০বি তে বাড়ি বা ফ্লাট দেখালে এবং পারিবারিক খরচ এ আবাসন খরচ দেখালে। সে ক্ষেত্রে বাড়ি বা ফ্লাটটির ভাড়া , বাড়ি ভাড়া খাতে আয় না দেখালে।
৭. বাড়ি ভাড়া আয় এর সমর্থনে বাড়িভাড়া চুক্তিপত্র বা ভাড়া আদায় রশিদ সংযুক্ত না করলে।
৮. মাসিক ভাড়া আদায় ২৫,০০০ টাকার বেশি হলে তা ব্যংকিং চ্যানেলে আদায় না হলে।
৯. আইটি১০বি তে গাড়ি দেখানো থাকলে , পারিবারিক খরচ এর যাতায়াত ব্যায় ড্রাইভার এর বেতন ও গাড়ি পরিচালনা ব্যায় তুলনা মূলক ভাবে কম দেখানো হলে।
১০. বাড়ি নির্মাণ ব্যায় মিউনিসিপিলিটি রেট থেকে বেশি বা কম দেখানো হলে।
১১. আইটি১০বি তে এফডিআর দেখানো হলে কিন্তু এফডিআর এর সুদ আয় দেখানো না হলে।
১২. পূর্বের বৎসর থেকে আয় কম দেখানো হলে তার যথাযথ ব্যাখ্যা দেওয়া না হলে।
১৩. পারিবারিক খরচ তুলনামূলক কম দেখানো হলে। করদাতা কোন এলাকায় বসবাস করেন সেখানের জীবনযাত্রার মান অনুযায়ী খরচ কম দেখানো হলে।
১৪. খাত ভিত্তিক পারিবারিক খরচ এর বিভাজন দেখানো না হলে।
১৫. ব্যংকিং চ্যানেল ছাড়া ব্যাক্তিগত লোন নেয়া বা দেওয়া দেখানো হলে।
১৬. অনেক বৎসর যাবৎ ফ্লাট এর অগ্রিম দেখানো থাকলে।
১৭. রিটার্ন না মিললে। অর্থাৎ IT-11GA ফরমে ৬ নং পৃষ্ঠার ১৮ নং কলামে এবং IT-11GA2016 ফরমের IT-10B2016 এর ২২ নং কলামে পজিটিভ বা নেগেটিভ সংখ্যা দেখানো হলে।
১৮. বিনিয়োগ সমর্থনে সঠিক ডকুমেন্ট প্রদান না করলে।
১৯. আয়কর রেয়াত গণনায় ভুল হলে।
যেইক্ষেত্রে কোনো ব্যক্তি যুক্তিসঙ্গত কারণ ব্যতীত, ধারা ১৬৬, ১৭২, ১৯১, ১৯৩ বা ২১২ এর অধীন কোনো ব্যক্তি রিটার্ন দাখিল করিতে ব্যর্থ হন, সেইক্ষেত্রে উপকর কমিশনার উক্ত ব্যক্তির সর্বশেষ নিরূপিত আয়ের উপর ধার্যকৃত করের ১০% (দশ শতাংশ) হারে জরিমানা আরোপ করিতে পারিবেন, যাহা ন্যূনতম ১ (এক) হাজার টাকা হইবে এবং ব্যর্থতা অব্যাহত থাকিলে ব্যর্থতা অব্যাহত থাকাকালীন প্রতিদিনের জন্য ৫০ (পঞ্চাশ) টাকা হারে অতিরিক্ত জরিমানা আরোপ করিতে পারিবেন:
তবে শর্ত থাকে যে, উক্ত জরিমানার পরিমাণ নিম্নবর্ণিত অঙ্ক অতিক্রম করিবে না, যথা:-
(ক) কোনো ব্যক্তি করদাতা, যাহার ইতঃপূর্বে কখনো কর নির্ধারণ হয় নাই, তাহার ক্ষেত্রে ৫ (পাঁচ) হাজার টাকা;
(খ) কোনো ব্যক্তি করদাতা, যাহার ইতঃপূর্বে কর নির্ধারণ হইয়াছে, তাহার ক্ষেত্রে সর্বশেষ নিরূপিত আয়ের উপর প্রদেয় করের ৫০% (পঞ্চাশ শতাংশ) বা ১ (এক) হাজার টাকা, দু’টির মধ্যে যাহা অধিক।
(২) যেইক্ষেত্রে কোনো ব্যক্তি যুক্তিসঙ্গত কারণ ব্যতীত,
(ক) ধারা ১৭৭ এর অধীন কোনো রিটার্ন, তথ্য দাখিল বা উপস্থাপন করিতে ব্যর্থ হইয়াছেন সেইক্ষেত্রে উপকর কমিশনার উক্ত ব্যক্তির উপর তাহার সর্বশেষ নিরূপিত আয়ের উপর ধার্যকৃত করের ১০% (দশ শতাংশ) হারে অথবা ৫ (পাঁচ) হাজার টাকা, দু’টির মধ্যে যাহা অধিক, সেই পরিমাণ জরিমানা আরোপ করিতে পারিবেন এবং ব্যর্থতা অব্যাহত থাকিলে, ব্যর্থতা অব্যাহত থাকাকালীন প্রতি মাসের জন্য অথবা তাহার ভগ্নাংশের জন্য ১ (এক) হাজার টাকা হারে অতিরিক্ত জরিমানা আরোপ করিতে পারিবেন;
(খ) ধারা ১৪৫ এর অধীন কোনো সার্টিফিকেট প্রদান করিতে ব্যর্থ হইয়াছেন, সেইক্ষেত্রে উপকর কমিশনার উক্ত ব্যক্তির উপর ৫ (পাঁচ) হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা আরোপ করিতে পারিবেন এবং ব্যর্থতা অব্যাহত থাকিলে, ব্যর্থতা অব্যাহত থাকাকালীন প্রতি মাসের জন্য অথবা তাহার ভগ্নাংশের জন্য ১ (এক) হাজার টাকা হারে অতিরিক্ত জরিমানা আরোপ করিতে পারিবেন;
(গ) ধারা ২০০ এর আবশ্যকতা অনুযায়ী কোনো তথ্য দাখিল বা উপস্থাপনে ব্যর্থ হন, সেইক্ষেত্রে যে আয়কর কর্তৃপক্ষ ধারা ২০০ এর অধীন তথ্য চাহিয়াছে সেই কর্তৃপক্ষ উক্ত ব্যক্তির উপর ৫০ (পঞ্চাশ) হাজার টাকা জরিমানা আরোপ করিতে পারিবেন এবং ব্যর্থতা অব্যাহত থাকিলে, ব্যর্থতা অব্যাহত থাকাকালীন প্রতি দিনের জন্য ৫০০ (পাঁচশত) টাকা হারে অতিরিক্ত জরিমানা আরোপ করিতে পারিবেন।
যেইক্ষেত্রে স্পর্শযোগ্য (tangible) সম্পত্তি ভাড়া হইতে আয় নাই এইরূপ কোনো ব্যক্তি, যুক্তিসঙ্গত কারণ ব্যতীত, ধারা ৭২ এর উপ-ধারা (৩) অনুসারে বা উক্ত ধারার উদ্দেশ্যে প্রণীত কোনো আদেশ বা বিধিমালার বিধান পরিপালনে ব্যর্থ হন, সেইক্ষেত্রে উপকর কমিশনার তাহার উপর নিম্নবর্ণিতভাবে জরিমানা আরোপ করিতে পারিবেন, যথা:-
(ক) তাহার প্রদেয় করের অনধিক দেড়গুণ পরিমাণ; এবং
(খ) উক্ত ব্যক্তির মোট করমুক্ত আয় সীমার মধ্যে হইলে ৫ (পাঁচ) হাজার টাকা।
(২) যেইক্ষেত্রে স্পর্শযোগ্য সম্পত্তি ভাড়া হইতে আয় রহিয়াছে এইরূপ কোনো ব্যক্তি, যুক্তিসঙ্গত কারণ ব্যতীত, ধারা ৭২ এর উপ-ধারা (৩) অনুসারে বা উক্ত ধারার উদ্দেশ্যে প্রণীত কোনো আদেশ বা বিধিমালার বিধান পরিপালনে ব্যর্থ হন, সেইক্ষেত্রে উপকর কমিশনার তাহার উপর স্পর্শযোগ্য সম্পত্তি ভাড়া হইতে অর্জিত আয়ের জন্য প্রদেয় করের ৫০% (পঞ্চাশ শতাংশ) বা ৫ (পাঁচ) হাজার টাকা, দু’টির মধ্যে যাহা অধিক, সেই পরিমাণ জরিমানা আরোপ করিতে পারিবেন।